ঢাকা , বুধবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৫ , ১৬ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
ট্রেনের যাত্রীরা যাচ্ছেন বিআরটিসি বাসে, তাতেই স্বস্তি বাংলাদেশে কূটনৈতিক উৎকর্ষের স্বীকৃতি পেলেন সৌদির রাষ্ট্রদূত তারেকের প্রতিনিধি মেয়ে জাইমা যাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্টে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কর্মসূচি প্রত্যাহার ফুল উৎসবে গাইবেন জেমস, থাকছে আরও ৭ ব্যান্ড বিএনপির কমিটিতে ‘আ.লীগপন্থিরা’, বঞ্চিতদের বিক্ষোভ টিকটক কিনতে আগ্রহী মাইক্রোসফট: ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসীদের জন্য কাঁদলেন সেলেনা, পরে ভিডিও ডিলিট! খুলনায় ডিপো থেকে তেল উত্তোলন ও পরিবহন বন্ধ ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা করতে ওয়াশিংটন যাচ্ছেন নেতানিয়াহু অনুমতি ছাড়া গাছ কাটা যাবে না: হাইকোর্টের রায় আফগান মেয়েদের পাকিস্তানে পড়ার অনুমতি দিলো তালিবান মিষ্টি হাসিতে শাড়িতে মোহময়ী জয়া গুগল ম্যাপে বদলে যাচ্ছে গালফ অব মেক্সিকোর নাম মহার্ঘ ভাতার ঘোষণা কে দিল, প্রশ্ন অর্থ উপদেষ্টার বাতের ওষুধ হিসেবে বাঘের মূত্র বিক্রি হচ্ছে চীনে ক্লাব দখল, গণ অধিকার পরিষদের খুলনা মহানগরের সম্পাদককে অব্যাহতি ‘বাংলাদেশি ব্লেড’ সম্বোধন করে হামজাকে বরণ শেফিল্ডের ঘরে ঢুকে কিশোরীকে কুপিয়ে হত্যা, রক্তাক্ত পাওয়া গেল মাকে চলতি সপ্তাহে আরও ছয় জিম্মিকে মুক্তি দিচ্ছে হামাস

‘পুলিশ না থাকলে সাত কলেজ–ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ রক্তক্ষয়ী হতো’

  • আপলোড সময় : ২৭-০১-২০২৫ ০২:৪২:১৬ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৭-০১-২০২৫ ০২:৪২:১৬ অপরাহ্ন
‘পুলিশ না থাকলে সাত কলেজ–ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ রক্তক্ষয়ী হতো’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) এবং সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে চলমান সংঘর্ষের বিষয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী মন্তব্য করেছেন যে, পুলিশ না থাকলে পরিস্থিতি রক্তক্ষয়ী হতে পারত। তিনি জানান, পুলিশ অত্যন্ত ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি সামাল দিয়েছে এবং সংঘর্ষ থামানোর জন্য শুধু প্রয়োজনীয় সাউন্ড গ্রেনেড এবং টিয়ার শেল ব্যবহার করেছে।

সাজ্জাত আলী বলেন, "গতকাল রাতে ঢাকা কলেজসহ সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষের পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে পুলিশ কোনো মারণঘাতি অস্ত্র ব্যবহার করেনি।" তিনি আশাবাদী যে, "আজকের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে এবং ভালো একটি সমাধান আসবে।"

গত রোববার, সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা ঢাবি উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদের সঙ্গে দেখা করতে গেলে দুর্ব্যবহারের শিকার হন। তারা ভর্তি পরীক্ষায় অযৌক্তিক কোটা পদ্ধতি বাতিলসহ পাঁচ দফা দাবি নিয়ে অধ্যাপক মামুনের সঙ্গে কথা বলতে যান, কিন্তু তিনি তাদের অপমান করে বের করে দেন। এর প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা শাহবাগ, সায়েন্সল্যাব এবং টেকনিম্যাল মোড়ে সড়ক অবরোধ করে এবং পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য অধ্যাপক মামুনের বাসভবন ঘেরাও করতে যান।

এ ঘটনার পর নীলক্ষেত মোড়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের ধাওয়া করে সরিয়ে দেয়। এরপর পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহার করে এবং চার প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়। সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন আহত হন এবং গভীর রাত পর্যন্ত ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া চলে।

সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা শেষ পর্যন্ত সংবাদ সম্মেলন করে সোমবার থেকে নিজ নিজ কলেজের সামনে 'ব্লকেড' কর্মসূচি ঘোষণা করেন।

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ
ট্রেনের যাত্রীরা যাচ্ছেন বিআরটিসি বাসে, তাতেই স্বস্তি

ট্রেনের যাত্রীরা যাচ্ছেন বিআরটিসি বাসে, তাতেই স্বস্তি