ঢাকা , সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ , ৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
৩ মে মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের রাজনৈতিক পর্যায়ে সার্কের অগ্রগতি হয়নি : নেপালের রাষ্ট্রদূত সিলেট টেস্ট: বাংলাদেশকে চাপে রেখেই দিনটা নিজেদের করে নিলেন জিম্বাবুয়ে পারভেজের মতো ছাত্রনেতার খুনীরা দেশ পরিবর্তনের আন্দোলনে ছিলো না: ফখরুল এনসিটি নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পরিচালনার দাবি চট্টগ্রাম মহানগর জামায়াতের আবারও ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র শহীদদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি দিতে হবে: নাহিদ যুদ্ধ শুরুর পর সর্বোচ্চ সংখ্যক বন্দি বিনিময় রাশিয়া-ইউক্রেনের ‘শেখ হাসিনা ও জিয়াউল আহসানের বিরুদ্ধে গুমের প্রত্যক্ষ প্রমাণ মিলেছে’ ইসরায়েলি জিম্মির নতুন ভিডিও প্রকাশ ফ্ল্যাট বুক করেছি, পরের বছর বিয়ে করতে পারব : বনি ১৩ বছরের ক্যারিয়ারে প্রথম এমন অভিজ্ঞতা হলো বাবরের একই ব্যক্তি সরকার ও দলের প্রধান নয়– প্রস্তাবে একমত নয় বিএনপি নিকারাগুয়ার ২৫০ সরকারি কর্মকর্তার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের রক্ত দিয়ে নব্য ফ্যাসিবাদ রুখে দেয়ার আহ্বান জি এম কাদেরের দাবি আদায়ে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম কারিগরি শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র পারভেজ হত্যা: ৮ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় লেবাননে নিষিদ্ধ হলো ‘স্নো হোয়াইট’ নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নে তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার জোট সরকার ছাড়ার হুমকি পাকিস্তান পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান বিলাওয়ালের

‘পুলিশ না থাকলে সাত কলেজ–ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ রক্তক্ষয়ী হতো’

  • আপলোড সময় : ২৭-০১-২০২৫ ০২:৪২:১৬ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৭-০১-২০২৫ ০২:৪২:১৬ অপরাহ্ন
‘পুলিশ না থাকলে সাত কলেজ–ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ রক্তক্ষয়ী হতো’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) এবং সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে চলমান সংঘর্ষের বিষয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী মন্তব্য করেছেন যে, পুলিশ না থাকলে পরিস্থিতি রক্তক্ষয়ী হতে পারত। তিনি জানান, পুলিশ অত্যন্ত ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি সামাল দিয়েছে এবং সংঘর্ষ থামানোর জন্য শুধু প্রয়োজনীয় সাউন্ড গ্রেনেড এবং টিয়ার শেল ব্যবহার করেছে।

সাজ্জাত আলী বলেন, "গতকাল রাতে ঢাকা কলেজসহ সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষের পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে পুলিশ কোনো মারণঘাতি অস্ত্র ব্যবহার করেনি।" তিনি আশাবাদী যে, "আজকের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে এবং ভালো একটি সমাধান আসবে।"

গত রোববার, সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা ঢাবি উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদের সঙ্গে দেখা করতে গেলে দুর্ব্যবহারের শিকার হন। তারা ভর্তি পরীক্ষায় অযৌক্তিক কোটা পদ্ধতি বাতিলসহ পাঁচ দফা দাবি নিয়ে অধ্যাপক মামুনের সঙ্গে কথা বলতে যান, কিন্তু তিনি তাদের অপমান করে বের করে দেন। এর প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা শাহবাগ, সায়েন্সল্যাব এবং টেকনিম্যাল মোড়ে সড়ক অবরোধ করে এবং পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য অধ্যাপক মামুনের বাসভবন ঘেরাও করতে যান।

এ ঘটনার পর নীলক্ষেত মোড়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের ধাওয়া করে সরিয়ে দেয়। এরপর পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহার করে এবং চার প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়। সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন আহত হন এবং গভীর রাত পর্যন্ত ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া চলে।

সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা শেষ পর্যন্ত সংবাদ সম্মেলন করে সোমবার থেকে নিজ নিজ কলেজের সামনে 'ব্লকেড' কর্মসূচি ঘোষণা করেন।

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ
৩ মে মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের

৩ মে মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের